রবিবার, জুলাই ৩১, ২০১৬

Post #009 ...পাপের শহর # ০৩

এ এক অন্য শহর...এটা প্রকৃতপক্ষেই পাপের শহর - সিন সিটি... 


সিন সিটি ২ চলচ্চিত্রের পোস্টার
এসে গেছি ফ্রাঙ্ক মিলারের সিন সিটির বাংলা অনুবাদ পাপের শহর তৃতীয় পর্ব নিয়ে।এবার দেখে নেওয়া যাক আমাদের এই কাহিনীর নায়কের কিছু তথ্য।


চরিত্রের টুকিটাকি-

মার্ভঃ--   হার্ড গুডবাই গল্পের প্রধান একটি চরিত্র হচ্ছে মার্ভ।তার চরিত্রের অদ্ভুত বৈশিষ্ট্যের জন্য সিন সিটিতে সবচেয়ে সহজেই চিনে নেওয়ার তালিকায় তার স্থান দ্বিতীয়  । প্রথম অবশ্যই ন্যান্সি।

মিকি রোর্ক সিনেমাতে মার্ভ এর চরিত্রে অভিনয় করেন।

মার্ভ এর শরীরে আছে অস্বাভাবিক মাত্রায় গায়ের জোর ও সহ্য ক্ষমতা।সে একসাথে একাধিক গুলির আক্রমণ থেকে বেঁচেছে,চলন্ত গাড়ীর ধাক্কায় তার কিছুই হয়নি, তাকে খালি হাতে দরজা, জানালা ভাঙতে এমনকি শত্রুর মাথার খুলি নিজের খালি হাতে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।

ওয়ালেসের মতো মার্ভ ও মিলিটারি ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছে।


সিন সিটির বঙ্গানুবাদ সংখ্যার প্রচ্ছদ
আজ এ পর্যন্তই থাক আগামী পর্বে এ নিয়ে আরও কিছু আলোচনা করা যাবে।

এবার আগের পর্বে আমরা যা পড়েছি তার সার-সংক্ষেপ পড়ে নেবঃ-

সারসংক্ষেপঃ- গল্পের শুরুতে মার্ভ গোল্ডী নামে একটা মেয়ের সঙ্গে এক রাত্রিবাস করে। মার্ভ এর জীবনের সেরা রাত উপহার দিয়েছিল গোল্ডী।দুজনেই প্রচণ্ড মদ্যপ অবস্থায় ছিল।ঘন্টা তিনেক বাদে মার্ভ ঘুম থেকে উঠে দেখে পাশে পড়ে আছে গোল্ডীর নিথর মৃতদেহ।গায়ে কোনও আচড় নেই কেউ নিঃশব্দে ঘরে ঢুকে তাকে খুন করে,মার্ভকে ফাঁসানোর জন্য।বাইরে পুলিশের গাড়ীর আওয়াজ পাওয়া যায়।সবাই আবার মার্ভ এর পেছনে পড়েছে।এবার শুরু হয় মার্ভ এর খেলা।কিছু পুলিশকে উত্তম মধ্যম দেওয়ার পরে সে একটা পুলিশের গাড়ী নিয়ে নদীর জলে লাফ দেয়।

সেখান থেকে সাঁতার কেটে সে জল নিষ্কাশন পাইপের মধ্যে দিয়ে তার বন্ধু ও প্যারোল অফিসার লুসেলের কাছে পৌঁছায়,সেখানে সে তার অসুখের (পোস্ট ট্রোমাটিক ডিসঅর্ডার) বড়ি পায়।এবার সে তার বাড়িতে কিছুসময় গা ঢাকা দেয়।তার মায়ের সাথে কিছুসময় কাটায়,আর তার নতুন কাজের কথা জানায়।এরপর সে যায় কেডীর পাবে,গোল্ডীর খুনীর সন্ধানে।সেখানে সে উইভিল নামের এক ভাড়াটে গুন্ডাকে ঘুষ খাওয়ায় যাতে সে তার মদ্যপান করে পাবে বাওয়াল করার ভুয়ো খবর চতুর্দিকে রটিয়ে দেয় সেই উদ্দেশ্যে।এরপর স্টেজে ন্যান্সির আগমন ঘটে,কিছুক্ষন উদ্দাম নৃত্য চলে,এই সুযোগে মার্ভ এক গুপ্তঘাতকের পাল্লায় পড়ে। সে বন্দুক দেখিয়ে মার্ভকে পাবের বাইরে নিয়ে আসে।এবার মার্ভ খেলা শুরু করে ওদের মেরে মাটিয়ে শুইয়ে দেওয়ার আগে মার্ভ জেনে নেয় ট্রিপিল এস ক্লাবের মালিক এর সঙ্গে যুক্ত।এবার মার্ভকে তার সন্ধানে বের হতে হবে।এরই মধ্যে মার্ভ যেন হঠাৎটি আবার গোল্ডীর দেখা পায়,মার্ভ বুঝতে পারে যে,তার আবার ভ্রম হচ্ছে, আবার বিভ্রান্ত হয়ে যাচ্ছে সে।এর মধ্যেই ভোর হয়ে আসে...

আজ আপনার সামনে উপস্থাপন করতে চলেছি পাপের শহরঃ কঠিন বিদায় তৃতীয় পর্ব।

* সমস্ত তথ্যসূত্র উইকিপিডিয়া ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত।

বিদ্রঃ এটি একটি অ্যাডাল্ট কমিক্সএরকম মাপের একটি সাইকোলজিক্যাল,এরটিক,ক্রাইম থ্রিলার গল্পের গভীরতা বোঝার জন্য পুরোপুরি পরিণত মস্তিষ্কের পাঠকের প্রয়োজন।এতে বেশিরভাগ উপাদান বড়োদের জন্যই সৃষ্ট।গল্পটির সাইকোলজি বাচ্চাদের (বড়দের তো অবশ্যই) মনে গভীরভাবে রেখাপাত করতে বাধ্য,এছাড়াও এতে অতিরিক্ত মাত্রায় নগ্নতা,অশ্লীল গালাগাল ও তীব্র নৃশংসতা দেখানো হয়েছে।কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্ক দের জন্য তাই ১৮ বছরের কম বয়স্ক পাঠকদের এটি পড়তে নিষেধ করা হল।



 আজ পড়ুন পাপের শহর এর চতুর্থ পর্ব শুধু মাত্র চিত্রচোর ব্লগে। 
অনুবাদ কেমন হচ্ছে জানাতে ভুলবেন না যেন।





আগামি পর্বে পড়ুন এই রোমহর্ষক গ্রাফিক অ্যালবামের চতুর্থ পর্ব,শুধুমাত্র চিত্রচোর ব্লগে...




বাংলায় অনুবাদ ও প্রচ্ছদপট রূপায়নঃ রূপক ঘোষ।




রবিবার, জুলাই ২৪, ২০১৬

Post #008 ...পাপের শহর # ০২

এ এক অন্য শহর...এটা প্রকৃতপক্ষেই পাপের শহর - সিন সিটি... 


মিকি রোঁর্ক‌ সিন সিটি চলচ্চিত্রে মার্ভের চরিত্রে অভিনয় করেন।
এসে গেছি ফ্রাঙ্ক মিলারের সিন সিটির বাংলা অনুবাদ পাপের শহর
দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে।আগের পর্বে আপনারা প্রথম পড়েছিলেন পাপের শহর।
এবার দেখে নেওয়া যাক আমাদের এই কাহিনীর নায়কের কিছু তথ্য।


চরিত্র চিত্রণঃ-

মার্ভঃ--দানবিক মার্ভের উচ্চতা ৭'৯'' মাপের। একজন এক্স কনভিক্ট।যাকে মাঝেমধ্যেই কেডীর পাবে দেখা যায়।সে খুবই হিংস্র ও অস্থির মানসিক অবস্থার অধিকারী, সে মাঝেমধ্যেই হ্যালুসিনেট করে ও ভ্রম হয়,আর ওর গায়ের ক্ষতচিহ্নগুলো তার অনন্ত সংগ্রামের স্মৃতি।এক কথায় সে বেশ ভয়ঙ্কর।মার্ভ সিন সিটিতে বেশ বিখ্যাত থুড়ী কুখ্যাত,সে যা কাজ করে তার জন্যই তার সুনাম সিন সিটিতে,সেটা হল খুন।মার্ভ জন্মেছিল দ্য প্রজেক্টস্‌ এলাকায় আর তার শৈশব বেশ কষ্টে কেটেছে।সে তার মায়ের ব্যাপারে বেশ রক্ষণশীল।সে শহরের ভালো অঞ্চলে চলে যাওয়ায় তার মা বেশ দুঃখিত।প্রজেক্টস্‌ এ বেড়ে ওঠার কারনে সে প্রথম থেকেই বেশ শক্ত ছিল।স্কুলে মার্ভ এর একমাত্র বন্ধু ছিল চাক্‌,এক জড়বুদ্ধিসম্পন্ন ছেলে যে মার্ভকেও জিনিয়াস ভাবতো।মার্ভ এর কাছে একটা .৪৫ স্প্রিংফিল্ড আর্মারি এম১৯১১এ১ পিস্তল,এটা সে পেয়েছিল একটা মৃত ছেলের কাছে।স্কুলের এক মৃত বোনের নাম অনুসারে সেটার নাম দিয়েছিল গ্লেডীস।একবার মার্ভ ক্যাম্পে গিয়েছিল তারপর থেকেই সে প্রকৃতি ও গাছের প্রতি তার ক্ষোভ আছে। তার একমাত্র ভয় লাগতো গাছ আর প্রকৃতির অদ্ভুত শব্দে।

কিছু পরে মার্ভ আর্মিতে যোগ দিয়েছিল আর একটা নাম না জানা যুদ্ধে গিয়েছিল (সম্ভবত ভিয়েতনাম) যেখানেই তার ওই ক্ষতগুলো বেড়েছিল।অনেক পরে সে এক অসুখে ভোগে (পোস্ট ট্রোমাটিক ডিসঅর্ডার)।সে এজন্য ওষুধ খায়,সেটা সে লুসেলের থেকে পায়।একটা ভয় মার্ভকে সবসময় তাড়িয়ে বেড়ায়,সে এই অবস্থার থেকে না সাইকো কিলার হয়ে যায়।একবার সে লুসেল কে তার লেসবিয়ানিসমের জন্য সে ট্রিটমেন্ট করতে বলেছিল,বদলে তার জুটেছিল এক জবরদস্ত ঘুষি।
সিন সিটির বঙ্গানুবাদ সংখ্যার প্রচ্ছদ

আজ এ পর্যন্তই থাক আগামী পর্বে এ নিয়ে আরও কিছু আলোচনা করা যাবে।

এবার আগের পর্বে আমরা যা পড়েছি তার সার-সংক্ষেপ পড়ে নেবঃ-

সারসংক্ষেপঃ- গল্পের শুরুতে মার্ভ গোল্ডী নামে একটা মেয়ের সঙ্গে এক রাত্রিবাস করে। মার্ভ এর জীবনের সেরা রাত উপহার দিয়েছিল গোল্ডী।দুজনেই প্রচণ্ড মদ্যপ অবস্থায় ছিল।ঘন্টা তিনেক বাদে মার্ভ ঘুম থেকে উঠে দেখে পাশে পড়ে আছে গোল্ডীর নিথর মৃতদেহ।গায়ে কোনও আচড় নেই কেউ নিঃশব্দে ঘরে ঢুকে তাকে খুন করে,মার্ভকে ফাঁসানোর জন্য।বাইরে পুলিশের গাড়ীর আওয়াজ পাওয়া যায়।সবাই আবার মার্ভ এর পেছনে পড়েছে।এবার শুরু হয় মার্ভ এর খেলা।কিছু পুলিশকে উত্তম মধ্যম দেওয়ার পরে সে একটা পুলিশের গাড়ী নিয়ে নদীর জলে লাফ দেয়...

আমরা আজ আপনার সামনে উপস্থাপন করতে চলেছি পাপের শহরঃ কঠিন বিদায় দ্বিতীয় পর্ব।

* সমস্ত তথ্যসূত্র উইকিপিডিয়া ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত।

বিদ্রঃ এটি একটি অ্যাডাল্ট কমিক্সএরকম মাপের একটি সাইকোলজিক্যাল,এরটিক,ক্রাইম থ্রিলার গল্পের গভীরতা বোঝার জন্য পুরোপুরি পরিণত মস্তিষ্কের পাঠকের প্রয়োজন।এতে বেশিরভাগ উপাদান বড়োদের জন্যই সৃষ্ট।গল্পটির সাইকোলজি বাচ্চাদের (বড়দের তো অবশ্যই) মনে গভীরভাবে রেখাপাত করতে বাধ্য,এছাড়াও এতে অতিরিক্ত মাত্রায় নগ্নতা,অশ্লীল গালাগাল ও তীব্র নৃশংসতা দেখানো হয়েছে।কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্ক দের জন্য তাই ১৮ বছরের কম বয়স্ক পাঠকদের এটি পড়তে নিষেধ করা হল।



 আজ পড়ুন পাপের শহর এর দ্বিতীয় পর্ব শুধু মাত্র চিত্রচোর ব্লগে। 
অনুবাদ কেমন হচ্ছে জানাতে ভুলবেন না যেন।





বাংলায় অনুবাদ ও প্রচ্ছদপট রূপায়নঃ রূপক ঘোষ।



আগামি পর্বে পড়ুন এই রোমহর্ষক গ্রাফিক অ্যালবামের তৃতীয় পর্ব,শুধুমাত্র চিত্রচোর ব্লগে...

শনিবার, জুলাই ১৬, ২০১৬

পোস্ট #০০৭ : পাপের শহর #০১

এ এক অন্য শহর...এটা প্রকৃতপক্ষেই পাপের শহর - সিন সিটি... 


সিন সিটির প্রথম সংখ্যার প্রচ্ছদ
নিও-নয়ার (Neo-noir )আধুনিক চলচ্চিত্র ও অন্যান্য সৃষ্টিশীল ক্ষেত্রে দৃষ্ট একটি বিশেষ প্রকারভেদ। এটিকে ফিল্ম নোয়া (Film noir) বলে।শব্দটির উৎস গ্রিক নিও (neo অর্থাৎ নতুন); এবং ফরাসি শব্দ নোয়া (noir অর্থাৎ, কালো) শব্দ দুটি। এই প্রকার ফিল্পে অপরাধ-জগৎ নিয়ে তৈরী থ্রিলার চলচ্চিত্রগুলোকে বোঝায়, বিশেষ করে যেগুলোতে হতাশাবাদী মনোভাব এবং যৌন প্রণোদনার উপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করা হয়। এই সিনেমাগুলোর নির্মাণকাল ১৯৪০ থেকে ১৯৫০-এর দশক পর্যন্ত। সে যুগের নোয়া সিনেমাগুলোর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, লো-কি আলোকসজ্জা ব্যবহার করে সাদাকালো চিত্র ধারণ।এটাই এই প্রকারের বিশেষত্ব।এই রকমের একটি অদ্ভুত অপরাধমূলক একটি কমিক্স হচ্ছে ফ্রাঙ্ক মিলারের সিন সিটি।



সিন সিটির বঙ্গানুবাদ সংখ্যার প্রচ্ছদ
আমেরিকার পশ্চিমে বেসিন সিটি নামের এক অপরাধমুলক শহর এই কাহিনীর প্রেক্ষাপট।শহরের মাঝ-বরাবর বয়ে গেছে এক নদী।ঘন কালো তার জলের রঙ। সব সময়েই নরকের মতো গরমে দম বন্ধ হয়ে আসার যোগাড় শহরবাসীদের।অপরাধই হল এখানের প্রধান পেশা।অন্ধকার নামলেই পেল্লায় সব অট্টালিকার ছায়ায় নিঃশব্দে ঘুরে বেড়ায়
 ছায়ামানবেরা।এরা আঁধারের প্রানী,এই যেমন ধরুন জীবনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ এক বক্সার,নোংরা অপরাধীরা,কোকেন ও ড্রাগস্‌ লর্ডেরা,নানা চোরাচালানকারী আর গনিকাদের দালালেরা।এরা অস্পস্ট হলেও কঠোর বাস্তব।পাপের এই বসতির নাম বেসিন সিটি। এই শহরকে সবাই ডাকে সিন সিটি বা পাপের শহর নামে।এখানে করনীয় যা কিছু আছে তা সব এখানে অপরাধ বলে গণ্য হয়,পুলিশ ও আইন এখানে হাস্যকর শব্দ।বন্ধুকই হল এখানে ক্ষমতার উৎস।


এই শহরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কয়েকটি চরিত্রকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে সিন সিটির গল্প।এদের মধ্যে মার্ভ‌,ডূইট,ন্যান্সি,হ্যারিংটন,মিহো ও ওয়ালেস প্রধান।এদের নিয়ে নব্বইয়ের দশকে রোমহর্ষক নিও-নয়ার কাহিনী লেখেন একাধারে লেখক ও চিত্রশিল্পী ফ্রাঙ্ক মিলার। তিনি কমিক্স দুনিয়ার এক প্রবাদ প্রতিম ব্যক্তিত্ব।
আজ আমরা পড়বো সিন সিটির বাংলা অনুবাদ পাপের শহর।এটির অনেক গুলো গল্পের মধ্যে প্রথমটি হল দ্য হার্ড গুডবাই,নায়ক মার্ভ‌।আমরা আজ আপনার সামনে উপস্থাপন করতে চলেছি পাপের শহরঃ কঠিন বিদায় ।
লেখক ও চিত্রশিল্পী ফ্রাঙ্ক মিলার

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলীঃ-

নামঃ-  সিন সিটিঃ দ্য হার্ড গুডবাই
লেখক ও চিত্রশিল্পীঃ-ফ্রাঙ্ক মিলার
প্রকাশকঃ-ডার্ক হর্স কমিকস
প্রকাশকালঃ-১৯৯১ এপ্রিল(পঞ্চম বার্ষিক বিশেষ সংখ্যা),১৯৯১জুন -১৯৯২জুন পর্যন্ত
টাইপঃ-মাসিক, ২০০৫ এ কালেক্টেড এডিশান বের হয়।


* সমস্ত তথ্যসূত্র উইকিপিডিয়া ও ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত।

বিদ্রঃ এটি একটি অ্যাডাল্ট কমিক্সএরকম মাপের একটি সাইকোলজিক্যাল,এরটিক,ক্রাইম থ্রিলার গল্পের গভীরতা বোঝার জন্য পুরোপুরি পরিণত মস্তিষ্কের পাঠকের প্রয়োজন।এতে বেশিরভাগ উপাদান বড়োদের জন্যই সৃষ্ট।গল্পটির সাইকোলজি বাচ্চাদের (বড়দের তো অবশ্যই) মনে গভীরভাবে রেখাপাত করতে বাধ্য,এছাড়াও এতে অতিরিক্ত মাত্রায় নগ্নতা,অশ্লীল গালাগাল ও তীব্র নৃশংসতা দেখানো হয়েছে।কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্ক দের জন্য তাই ১৮ বছরের কম বয়স্ক পাঠকদের এটি পড়তে নিষেধ করা হল।



 আজ পড়ুন পাপের শহর এর প্রথম পর্ব শুধু মাত্র চিত্রচোর ব্লগে। 
অনুবাদ কেমন হচ্ছে জানাতে ভুলবেন না যেন।



আগামি পর্বে পড়ুন এই রোমহর্ষক গ্রাফিক অ্যালবামের দ্বিতীয় পর্ব,শুধুমাত্র চিত্রচোর ব্লগে...



বাংলায় অনুবাদ ও প্রচ্ছদপট রূপায়নঃ রূপক ঘোষ।