সোমবার, ডিসেম্বর ২৫, ২০১৭

পোস্ট #০৩৩ : পাপের শহরে ফেরা - লাল বসনা সুন্দরী এবং অন্যান্য গল্প


প্রথমেই সবাইকে শুভ বড়দিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। আজকে আমরা আবার পাড়ি দেব ফ্র্যাঙ্ক মিলারের বিখ্যাত সিন সিটির দুনিয়ায়। গত বছর চিত্রচোরে প্রকাশিত হয়েছিল সিন সিটি তথা পাপের শহরের প্রথম কাহিনী “দ্য হার্ড গুডবাই”-এর সম্পূর্ণ ডিজিটাল বাংলা সংস্করণ : কঠিন বিদায়। সেটা মুক্তি পাওয়ার পরেই অনেকে আবদার করেছিলেন যে, পরপর আরও সিন সিটির কমিক্স পড়তে চান। আমি সেখানে জানিয়েছিলাম যে, আগামী বছর অর্থাৎ এবছরে আরও নতুন পাপের শহরের গল্প আসবে। সময়ের অভাবে সেটা করা সম্ভব হচ্ছিল না, তাই আমি “দ্য হার্ড গুডবাই”-এর পরের গল্প “এ ডেম টু কিল ফর” এবছর ধরতে পারিনি, তার পরিবর্তে শুরু করলাম এর পরের তিনটি ছোট গল্পের সংকলন “দ্য বেব হু ওর রেড”-এর বাংলা অনুবাদ। আজ সেটিই আপনারা সম্পূর্ণরূপে পড়বেন।

ফ্র্যাঙ্ক মিলারের সিন সিটির দুনিয়ায় গল্পগুলোকে ইয়ার্ন বলা হয়। ইয়ার্ন কথাটির অর্থ হলো গাঁজাখুরি গল্প বা গুল জাতীয় গল্প, সেক্ষেত্রে আমরা এটিকে “ব্রজদা’র” স্রষ্টা সাহিত্যিক গৌরকিশোর ঘোষের ভাষায় গুল + গল্প = গুল্প বলতে পারি। আমাদের বাংলা সাহিত্যে গুলবাজ দাদাদের সংখ্যা কম নয়, সবচেয়ে বিখ্যাত দু’জন হলেন টেনিদা, আর তিনি যাকে গুরু মানেন তিনি হলেন ঘনাদা। যাই হোক, আমরা প্রসঙ্গ থেকে সরে আসছি, আবার ফেরা যাক।

পাপের শহরের গুল্পগুলিতে প্রকাশকাল অনুসারে আরেকবার নজর বুলানো যাক :

নং ইংরেজি নাম বাংলা নাম মোট ইস্যু সংখ্যা কালেক্টেড এডিশান
০১।দ্য হার্ড গুডবাইকঠিন বিদায়১২দ্য হার্ড গুডবাই
০২।এ ডেম টু কিল ফর০৬এ ডেম টু কিল ফর
০৩।দ্য বেব হু ওর রেড এন্ড আদার স্টোরিজলাল বসনা সুন্দরী এবং অন্যান্য গল্প০১
ওয়ান-শট
বুজস্‌, ব্রডস, এন্ড বুলেটস্‌
০৪।দ্য বিগ ফ্যাট কিল০৫দ্য বিগ ফ্যাট কিল
০৫।সাইলেন্ট নাইট০১
ওয়ান-শট
বুজস্‌, ব্রডস, এন্ড বুলেটস্‌
০৬।দ্যাট ইয়লো বাস্টার্ড০৬দ্যাট ইয়লো বাস্টার্ড
০৭।ড্যাডি’স লিট্‌ল গার্লসিঙ্গেল ইস্যুবুজস্‌, ব্রডস, এন্ড বুলেটস্‌
০৮।লস্ট, লোনলি এন্ড লিথাল
০৯।সেক্স এন্ড ভায়োলেন্স
১০।জাস্ট এনাদার স্যাটার্ডে নাইট
১১।ফ্যামিলি ভ্যালুজ্‌গ্রাফিক নভেলফ্যামিলি ভ্যালুজ্‌
১২।হেল এন্ড ব্যাক০৯হেল এন্ড ব্যাক

আজ আপনারা পড়তে চলেছেন লিস্টের তিন নম্বর ইস্যুটি।



উইল আইজনারের নামানুসারে আইজনার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়, বলা বাহুল্য এটি কমিক্সের ক্ষেত্রে অস্কারের সমতুল্য। ১৯৯৫ সালে এই কমিক্সটি বেস্ট শর্ট স্টোরির জন্য আইজনার পান ফ্র্যাঙ্ক মিলার। এছাড়াও ফ্র্যাঙ্কের ঝুলিতে আরও আইজনার সহ নানান পুরস্কারের কোনও কমতি নেই।

এতে তিনটি গল্প আছে, প্রধান গল্পটিতে আমরা ডোয়েট ম্যাক্‌কার্টিকে দেখতে পাই, শেষে ফার্মের কাছে লড়াইয়ের সময় সে ম্যারিকে জানায় এখানেই (ফার্মে) যে জঘন্য কাজকর্ম হয়েছিল, তার ফলে তার বন্ধুকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং এই গল্পটির সময় কাল কঠিন বিদায়ের প্রায় শেষের কিছুকাল আগে ঘটেছে, আর ডোয়েটের সেই বন্ধুটি আর কেউ নয় “কঠিন বিদায়”-এর নায়ক মার্ভ স্বয়ং।

সিন সিটিতে সব ক’টি গুল্পের মধ্যে ডোয়েটকে সবচেয়ে বেশিবার দেখা গেছে। একে নিয়ে মিলার ৫টি গল্প রচনা করেন।

সিনেমার পর্দায় ডোয়েটের চরিত্রে দু’জন অভিনয় করেছেন। প্রথম পার্টে ক্লাইভ ওয়েন আর দ্বিতীয় পার্টে জশ ব্রোলিন, শেষ পার্টে অর্থাৎ এ ডেম টু কিল ফর গল্পের শেষে দেখা যায় তার মুখে প্লাস্টিক সার্জারি করা হয়েছে এবং তার পরেই ডোয়েটের মুখ বদলে যায়, এই সময় ওয়েনের একটি ক্যামিও করার কথা ছিল ডোয়েটের নতুন মুখের রূপে, কিন্তু অন্য একটি সিনেমার ব্যস্ততার কারণে সেটি সম্ভব হয়নি, শেষ পর্যন্ত প্রস্থেটিক মেকআপ এফেক্টস্‌-এর সাহায্যে জশের মুখে পরিবর্তন আনা হয়।

আজ এই পর্যন্তই, এখানেই শেষ করছি। আপনারা পড়তে থাকুন।

বি. দ্র. : এটি একটি অ্যাডাল্ট কমিক্স। এরকম মাপের একটি সাইকোলজিক্যাল, এরোটিক, ক্রাইম থ্রিলার গল্পের গভীরতা বোঝার জন্য পুরোপুরি পরিণত মস্তিষ্কের পাঠকের প্রয়োজন। এতে বেশিরভাগ উপাদান বড়দের জন্যই সৃষ্ট। গল্পটির সাইকোলজি বাচ্চাদের (বড়দের তো অবশ্যই) মনে গভীরভাবে রেখাপাত করতে বাধ্য, এছাড়াও এতে অতিরিক্ত মাত্রায় নগ্নতা, অশ্লীল গালাগাল ও তীব্র নৃশংসতা দেখানো হয়েছে যা কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য। তাই ১৮ বছরের কম বয়স্ক পাঠকদের এটি পড়তে নিষেধ করা হলো

অনুবাদ কেমন হচ্ছে জানাতে ভুলবেন না যেন। মনে রাখবেন আপনাদের উৎসাহই আমাদের এগিয়ে চলার প্রেরণা।


আগামী পোস্টে পড়বেন মজার কমিক্স বিগল বয়েজ, শুধুমাত্র চিত্রচোর ব্লগে...

বাংলায় অনুবাদ ও প্রচ্ছদপট রূপায়ন : রূপক ঘোষ
প্রুফ রিডিং : মোঃ আশিকুর রহমান

সোমবার, ডিসেম্বর ১১, ২০১৭

Post #০৩২ ইন্দ্রজালের প্রত্যাবর্তন # ০২_নরখাদক গাছ


ভলিউম ০১ সংখ্যা ০৭ এর ইংরেজি সংস্করণ

গতবার অর্থাৎ ১৪ই এপ্রিল, ২০১৭ তে চিত্রচোরের প্রথম বর্ষপূর্তিতে আপনারা পড়েছিলেন শুভাগত দা’র অনুবাদে ইন্দ্রজালের ভলিউম ০২ এর ০৮ নম্বর সংখ্যা “The Golden Princess” এর বঙ্গানুবাদ “সোনালী রাজকুমারী”। এবার আপনারা পড়তে চলেছেন ওনারই অনুদিত ভলিউম ১ এর ৭ নম্বর সংখ্যা “The Man-Eating Plant” এর বাংলা সংস্করণ “নরখাদক গাছ”। এটি আগে শুভাগত দা কিস্তিতে কিস্তিতে ফেসবুকে প্রকাশ করেছিলেন, ব্লগে আগের পোস্টে বলা ছিল। সেটাই আমাদের জন্য এবার সম্পূর্ণরূপে উপহার দিলেন।

যারা আগের পোস্ট পড়েননি, তাদের উদ্দেশ্যে আরও একবার জানিয়ে রাখি :

ভলিউম ০১ সংখ্যা ০৭ এর বাংলা সংস্করণ

টাইমস অফ ইন্ডিয়া থেকে প্রকাশিত ভারতের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও সর্বাধিক বিক্রিত কমিকসের নাম ইন্দ্রজাল কমিকস। ইন্দ্রজাল কমিকস শুরু হয় ১৯৬৪ সালের মার্চ মাসে, ইংরেজিতে শুরু হয় ফ্যান্টম দিয়েই ১৯৬৬ র জানুয়ারি থেকে প্রথম বাংলায় বেতালের আত্মপ্রকাশ। তাই ৬৪-৬৬ পর্যন্ত প্রকাশিত ২২টি ইন্দ্রজালের কখনো বাংলায় অফিশিয়ালি প্রকাশিত হয়নি। আমাদের মূল প্রয়াস হবে এই ২২টি সংখ্যাকে আবার বাংলায় ফিরিয়ে আনা। কিছু কাজ আগেই হয়েছে ফ্যান-ট্রান্সলেশান হিসাবে, আর যেগুলো বাকি আছে, আমরা কয়েকজন ব্লগার ও ইন্দ্রজাল ফ্যান ঠিক করেছি সেগুলো শেষ করবো সবাই মিলে (যারা আমার ফেসবুক প্রোফাইলে আছেন, তারা অনেকে হয়তো জানবেন)।

আজকে আর বেশি কিছু বলার নেই, এই সংখ্যাটি অনুবাদ করেছেন আমাদের সকলের প্রিয় শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায় দাদা, তাই সমস্ত ধন্যবাদ ও ভালোবাসা তাঁর প্রাপ্য।

পড়ার পর পাঠ প্রতিক্রিয়া জানাতে ভুলবেন না কিন্তু। মনে রাখবেন আপনাদের উৎসাহই আমাদের এগিয়ে চলার প্রেরণা। তাই উৎসাহ না থাকলে পথ চলা থমকে যেতেই পারে। যাই হোক, বেশি কথা না বাড়িয়ে আজ এখানেই শেষ করলাম।

কমিক্স পড়ুন, কমিক্স কিনুন, ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

আজ পড়বেন ইন্দ্রজাল কমিকসের খন্ড ০১ সংখ্যা ০৭ “নরখাদক গাছ” শুধুমাত্র চিত্রচোর ব্লগে...

বি. দ্র. : এই কমিকসটি সব বয়সের পাঠকদের পড়ার উপযোগী। তাই নির্দ্বিধায় পড়ুন ও পড়ান।

ডাউনলোড করুন

পরবর্তী পোস্টে আমরা নতুন একটি মজার কমিক্স পড়বো।


বাংলায় অনুবাদ : শুভাগত বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রচ্ছদপট রূপায়ন : রূপক ঘোষ

শুক্রবার, ডিসেম্বর ০১, ২০১৭

Post #০৩১ লাকি লুক_পশ্চিম আকাশের নিচে # ০৩_ অন্তিম পর্ব


গত সপ্তাহে আপনারা পড়েছিলেন লাকি লুকের চতুর্থ অ্যালবামের প্রথম গল্প...

আজকে চিত্রচোরে লুকের শেষ দিন। আপনাদের ভালো লাগলে লুক আবার আসবে জানিয়েছে। আজ আপনারা পড়বেন লুকের সম্পূর্ণ চতুর্থ অ্যালবাম। আগের দিন আমরা জেনেছিলাম লুকের বাংলা অনুবাদের কিছু বৈশিষ্ট্য, আজ আমরা লুকের স্রষ্টাদের সম্পর্কে নতুন কিছু জানব।

চলুন শুরু করা যাক...

লাকি লুকের স্রষ্টা মরিস

মরিস : Maurice De Bevere এর ছদ্মনাম হিসেবে নামের প্রথম শব্দটি ব্যবহার করতেন বেলজিয়ামের বিখ্যাত এই কার্টুনিস্ট। বেলজিয়ামের Kortrijk শহরে ১৯২৩ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। অ্যালাস্টের বিখ্যাত জেস্যুট কলেজ থেকে তিনি পড়াশুনা করেন, সেখানের পোশাক থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লাকি লুকের পোশাকের আইডিয়া তাঁর মাথায় আসে। মরিস গণিতের ক্লাসে, খাতার মার্জিনের ওপরে বিভিন্ন হিজিবিজি ছবি এঁকে ক্লাসগুলো কাটিয়ে দিতেন, এই দেখে তাঁর গণিতের শিক্ষক মরিসের বাবা-মা’কে ডেকে একবার বলেছিলেন, “এ ছেলের ভবিষ্যৎ অন্ধকার, ও কখনোই জীবনে সাফল্য পাবে না।” পরবর্তীতে মরিস Compagnie Belge d'Actualités (CBA) নামের একটি স্বল্প-আয়ুর অ্যানিমেশান স্টুডিয়োতে ছবি আঁকার কাজ শুরু করেন, সেখানেই পরিচয় হয় Peyo আর André Franquin এর সাথে। যুদ্ধের পরে কোম্পানি বন্ধ হয়ে যায় আর মরিস ইলাস্ট্রেটর হিসেবে Het Laatste Nieuws নামের একটা ফ্লেমিস সংবাদপত্রে কাজ শুরু করেন। আর পাশাপাশি চলতে থাকে Le Moustique নামের এক ফরাসি ভাষার সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনের কাজ। এই ম্যাগাজিনের প্রকাশনা সংস্থা ছিল Dupuis, দ্যুপের হয়ে তিনি ২৫০-র অধিক প্রচ্ছদ আর ইলাস্ট্রেশান করেছিলেন, তার বেশিরভাগই ছিল বিভিন্ন চলচ্চিত্র তারকাদের ক্যারিকেচার।

লুকের প্রথম আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৪৬ সালের স্পিরু ম্যাগজিনে। প্রকাশনা সংস্থা সেই Dupuis। ফ্রান্সে হার্জের বিখ্যাত টিনটিন ম্যাগাজিন ছিল স্পিরুর মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। লুকের প্রথম অভিযান অ্যারিজোনা ১৮৮০, L'Almanach Spirouতে প্রকাশিত হয় সেটা ৭ই ডিসেম্বর ১৯৪৬ এ মুক্তি পেয়েছিল। মরিস স্পিরুর প্রধান চারজন আর্টিস্টের একজন হয়ে ওঠেন বেশ তাড়াতাড়ি। এই চার শিল্পীর যুগলবন্দীকে "La bande des quatre" বলা হত, বাকি তিনজন ছিলেন Jijé, André Franquin আর Will।

লুক আর মরিস পাশাপাশি, মরিস ছবি আঁকায় ব্যস্ত।

চারজনে বেশ ভালো বন্ধু ছিলেন, প্রত্যেকে পরস্পরকে সাহায্য করতেন। মরিস একক প্রচেষ্টায় লুককে নিয়ে ৯টি কমিক অ্যালবাম বানান, সেগুলোর সব ক’টি Dupuis থেকেই প্রকাশিত হয়। এরপর মরিস অ্যাসটেরিক্সের স্রষ্টা রেনে গসিনির সাথে গাঁটছড়া বাঁধেন। এই দুজনের যুগলবন্দীতে সৃষ্টি লুকের অভিযানগুলি আরও বেশি সফলতা পায়। আমাদের বাংলায় পড়া লুকের অফিসিয়াল চারটে কমিক্স অ্যালবাম এই জুটির সৃষ্টি। এনাদের সময়কালকে এই সিরিজের স্বর্ণযুগ হিসাবে গণ্য করা হয়। ১৯৫৭ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত গসিনি আর মরিস দু’জনে লাকি লুকের ২২টি অভিযানের সৃষ্টি করেন, সেগুলোর সবগুলি Dupuis থেকে প্রকাশিত হয়। ৩১টি অভিযান Dupuis থেকে প্রকাশের পর ষাটের দশকের মাঝামাঝি মরিস Dupuis আর স্পিরু ছেড়ে বন্ধু গসিনির প্রকাশনা সংস্থা দারগো আর পাইলট ম্যাগাজিনে যোগ দেন।

বাঁ দিকে অ্যাসটেরিক্সের আর পাশে লুকের অ্যালবাম হাতে নিয়ে গসিনি আর মরিস।

২০০১ সালে Pulmonary Embolism বা ফুসফুসে রক্ত ক্লট বাঁধায়, বুকের যন্ত্রণায় মরিসের মৃত্যু হয়। মরিসের মৃত্যুর পরেও অনেক শিল্পীরা লুককে বাঁচিয়ে রেখেছেন। লুক এখনও প্রকাশিত হয়।

শিশু সাহিত্য সংসদ থেকে বাংলায় প্রকাশিত চারটি লাকি লুকের কমিক্সগুলিও মরিস আর গসিনির মিলিত সৃষ্টির ফসল।

চতুর্থ অ্যালবামের বাংলা সংস্করণের প্রচ্ছদ

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি :

নাম : Sous le ciel de l'Ouest (আন্ডার এ ওয়েস্টার্ন স্কাই)
লেখক ও চিত্রশিল্পী : মরিস
প্রকাশক : Dupuis
প্রকাশকাল : ১৯৫২
টাইপ : কমিক অ্যালব্যাম

বি. দ্র. : সব বয়সের পাঠকদের পড়ার উপযোগী।

এটি তিনটি গল্পের সংকলন। আপনার জন্য আজ থাকছে সম্পূর্ণ চিত্রচোর সংস্করণ। অনুবাদ যথাসম্ভব আগের লুকের অনুবাদের মতোই সরস রাখার চেষ্টা করা হয়েছে, বাকিটা আপনারা ভালো বলতে পারবেন। আজ পড়ুন পশ্চিম আকাশের নিচে এর সম্পূর্ণ চিত্রচোর সংস্করণ শুধুমাত্র চিত্রচোর ব্লগে।

বি. দ্র. : এই কমিক্স অ্যালবামটি সব বয়সের পাঠকদের পড়ার উপযোগী। তাই নির্দ্বিধায় পড়ুন ও পড়ান। আর অনুবাদ কেমন হচ্ছে জানাতে ভুলবেন না যেন।

ডাউনলোড করুন [হাই কোয়ালিটি]


ডাউনলোড করুন [মোবাইল কোয়ালিটি]


আগামী সপ্তাহে ইন্দ্রজালের প্রত্যাবর্তন #০২ পড়তে চোখ রাখুন শুধুমাত্র চিত্রচোর ব্লগে...


বাংলায় অনুবাদ ও প্রচ্ছদপট রূপায়ন : রূপক ঘোষ
প্রুফ রিডিং : মোঃ আশিকুর রহমান